ফরিদপুর: ফরিদপুর-৩ আসনের একটি কেন্দ্র থেকে ঈগলের দুই এজেন্টকে মারধর করে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ।
রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরুর পর ফরিদপুর পৌরসভার সাজেদা কবিরউদ্দিন প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে কেন্দ্রে আসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ। তিনি বলেন, আমি আসার পর তাদের ঢুকতে দেওয়া হয়। ওই সময় ভোটকেন্দ্রে মেয়র অমিতাভ বোসও উপস্থিত হন।
সারা দেশের মতো রোববার সকাল ৮টা থেকে ফরিদপুরে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। আসনটির সাজেদা কবিরউদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরুর আগে থেকে দেখা যায় ভোটারদের দীর্ঘ লাইন। এতে নারী ভোটারদের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শৈলেন চাকমা (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) বলেন, নির্বাচনের দিন পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছে, নির্বাচনের পরের দিন থাকবে। এক্ষেত্রে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে আনসার-পুলিশসহ কমপক্ষে তিনজন সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান করবে।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
তারা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত শামীম হক (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ (ঈগল), জাতীয় পার্টির এসএম ইয়াহিয়া (লাঙ্গল), বাংলাদেশ কংগ্রেসের এমএ মুঈদ হোসেন (ডাব), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির দেলোয়ার হোসেন (একতারা) এবং জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের গোলাম রাব্বানী খান (নোঙ্গর)।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২৪
আরএ