ঢাকা, মঙ্গলবার, ২০ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে একুশের চেতনায় সাংস্কৃতিক বিপ্লব প্রয়োজন: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০৪৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৪
ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে একুশের চেতনায় সাংস্কৃতিক বিপ্লব প্রয়োজন: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

ঢাকা: স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, মানুষের সৃষ্টিশীলতা বিকাশের জন্য সাংস্কৃতিক বিপ্লব অপরিহার্য। একুশের চেতনায় সাংস্কৃতিক বিপ্লবই পারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়ন করতে।

সৃষ্টিশীল মানুষের মনোজাগতিক পরিবর্তনই সমাজের অনেক
কল্যাণের চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করে। তাই বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের সূতিকাগার বায়ান্নর একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদেরকে দেশ ও জাতি গঠনে আত্মনিয়োগ করতে হবে।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার্সে একুশের চেতনায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়ন শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

লাকসাম-মনোহরগন্জ "বঙ্গবন্ধু পরিষদ", ঢাকা ও লাকসাম-মনোহরগন্জ্ঞ পেশাজীবি পরিষদের আয়োজনে এ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম আজাদ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এম সাইফুর রহমান, লাকসাম পৌরসভার মেয়র অধ্যাপক মো. আবুল
খায়ের, মনোহরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ও বঙ্গবন্ধু পরিষদ, লাকসাম-মনোহরগঞ্জ সভাপতি অহিদুল্লা মজুমদার।

তাজুল ইসলাম বলেন, সমাজ বিনির্মাণে আমাদের মনোজাগতিক পরিবর্তনও প্রয়োজন কারণ সময়ের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে নতুন ধ্যান ধারণা গ্রহণ করতে হবে। তবে অবাধ তথ্যপ্রযুক্তি ও যোগাযোগের এই সময়ে আমাদের নৈতিক শক্তিতে বলিয়ান হওয়া প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ অনেক এগিয়ে
গেলেও নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে অনেক কিছুতে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌঁছাতে পারিনি।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী এ সময় মানবসম্পদ উন্নয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করে বলেন, ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়ন করতে হলে আমাদের দক্ষ মানব সম্পদ তৈরি করতে হবে।

এ সময় তিনি লাকসাম মনোহরগঞ্জ উপজেলার উন্নয়নে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ বিস্তারিত আলোচনা করে বলেন, এক সময় এ অঞ্চলের মানুষের ওপর অত্যাচার, নির্যাতনের ইতিহাস থাকলেও বিগত সময়ে সুশাসন নিশ্চিত করার মাধ্যমে সব সামাজিক অনাচার দূর করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়; ০০৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৪
এমআইএইচ/জেএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।