ভোলা: শনিবার (২৫ মে) বিকেল থেকে ঝড়োবাতাস ও বৃষ্টি বয়ে গেছে উপকূলীয় জেলা ভোলায়। এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
এদিকে সাত নাম্বার বিপদ সংকেত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সিপিপি, রেডক্রিসেন্ট সহ স্বেচ্ছাসেবী কর্মীরা রাতেই পতাকা টাঙ্গিয়ে নেমে পড়েন প্রচারণায়। মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় আনতে পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। তবে মূল ভূখণ্ডের বাসিন্দাদের নিরাপদে আনতে সকাল থেকেই কাজ শুরু করবে জেলা প্রশাসন।
মেডিকেল টিম ও কন্ট্রোল রুম খোলাসহ সরকারি দপ্তরের সব কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
প্রস্তুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার, চাসহ খাদ্য সামগ্রী। জেলার ৮৭৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
এদিকে ভোলার সব রুটে বন্ধ করা হয়েছে নৌ যান চলাচল। বন্ধের নির্দেশ রয়েছে ভোলা-লক্ষীপুর রুটের লঞ্চ, সি ট্রাক ও স্পিড বোর্ট।
মানুষকে সচেতন করতে সব ধরনের প্রস্তুতির কথা জানান সিপিপি কর্মকর্তা আবদুর রশিদ। তিনি বলেন, উপকূলের সব স্থানে মাইকিং চলছে।
ভোলার জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান বলেন, ঝড় মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৪৫ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০২৪
জেএইচ