নিহত করিম লক্ষ্মীপুরের সোনাপুর গ্রামের জিগির মিয়ার ছেলে। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়েতে কার্পেন্টার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
নিহতের ভাই হারুন অর রশিদ বাংলানিউজকে জানান, করিম রেলওয়ের কাজে শুক্রবার কমলাপুর থেকে (সুরমা মেইল) ট্রেনযোগে চট্টগ্রামের উদ্দেশে যাত্রা করেন। পরে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে কমলাপুর রেলওয়ে থানায় একটি নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে শিমুলিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত অজ্ঞাত মরদেহের ছবি দেখে করিমকে শনাক্ত করা হয়। নরসিংদীর (সদর এসি ল্যান্ড) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
নরসিংদীর রেলওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আনোয়ারুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, নরসিংদী রেলওয়ে জংশনের পাশের কবরস্থান থেকে নরসিংদীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের (সদর এসিল্যান্ড) মেহেদী হাসানের উপস্থিতিতে মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০১৬
আরএস/আরআইএস/আরআই