কারখানার নির্বাহী পরিচালক আজাদ আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার জন্য একটি বেসরকারি ব্যাংকের প্রধান শাখা থেকে দুই কোটি ৭৮ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়। পরে ওই টাকা কারখানার ৮তলা ভবনের নিচ তলায় একটি সিন্দুকে আরও প্রায় ৫০ লাখ টাকার সঙ্গে রাখা হয়।
টাকাগুলো দিয়ে রোববার কারখানার প্রায় দুই হাজার ৮শ’ শ্রমিকের বেতন দেওয়ার কথা ছিলো। এর মধ্যে রোববার ভোরে কারখানার ছয়জন নিরাপত্তাকর্মীর মধ্যে চারজনকে চেতনানাশক দ্রব্য খাইয়ে ও বাকি দু’জন নিরাপত্তাকর্মীর সহযোগিতায় কে বা কারা টাকাগুলো লুট করে পালিয়ে যায়। বিষয়টি পুলিশকে জানালে তারা কারখানা পরিদর্শন করেন।
এ ব্যাপারে কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোতালিব মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তদন্ত চলছে, এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত লিখিত কোনো অভিযোগ জানানো হয়নি বলেও জানান ওসি মোতালিব মিয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৬
আরএস/জিপি/জেডএস