তবে এ ক্ষেত্রে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করেন তিনি।
সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে লালমনিরহাটের বহুল আলোচিত দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার ‘তিনবিঘা’ করিডোর পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর নিয়মিত সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। এটা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।
এর আগে বিজিবি’র মহাপরিচালক লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার পানবাড়ী বিজিবি ক্যাম্প পরির্দশ করেন। পরে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সঙ্গে তিনবিঘা করিডোরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।
এ সময় বিজিবি’র রংপুর রিজিওনাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহরিয়ার আহম্মেদ, রংপুর সেক্টর পরিচালক কর্নেল মোয়াজ্জেম হোসেন, লালমনিরহাট-১৫ বিজিবি’র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমদ বজলুর রহমান হায়াতী এবং ভারতের পক্ষে বিএসএফ’র জলপাইগুড়ি সেক্টর কমান্ডার বি এস পাটিয়াল ও ২২ বিএসএফ’র কমান্ডার অজয় লুথরা উপস্থিত ছিলেন।
সেখানে তিনবিঘার অভ্যন্তরে বিএসএফ’র একটি চৌকস দল মহাপরিচালককে গার্ড অব অনার দেয়। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে মিষ্টি বিনিময় করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০১৭
এসআই