ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

লালমনিরহাটে পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ায় ১০ জনের কারাদণ্ড

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১২৫৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৫, ২০১৭
লালমনিরহাটে পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ায় ১০ জনের কারাদণ্ড

লালমনিরহাট: লালমনিরহাটে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ইংরেজি পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ার দায়ে ১০ জনকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) বিকেলে লালমনিরহাট মজিদা খাতুন সরকারি মহিলা কলেজ কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার মমতাজ বেগম এ দণ্ডাদেশ দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- রংপুর গংগাচওড়া উপজেলার নিবারন সর্দারের ছেলে কারমাইকেল কলেজের ছাত্র লিটন সরকার (২৪), নীলফামারী সদরের ইসমাইল হোসেনের ছেলে উত্তরবাংলা ডিগ্রি কলেজের ছাত্র সৌরভ আহমেদ (২৭), নীলফামারীর ডিমলার আলাল উদ্দিনের ছেলে বেরোবি ছাত্র আব্দুল আজিজ (২১), লালমনিরহাটের কালীগঞ্জের বছর উদ্দিনের ছেলে বগুড়া আজিজুল হক কলেজের ছাত্র নয়ন হোসেন (৩২),  দিনাজপুর খানসামার রশিদ উদ্দিনের ছেলে কারমাইকেল কলেজের ছাত্র মজিবুল ইসলাম (২৪), রংপুর মিঠাপুকুরের আমিন উদ্দিনের মেয়ে কারমাইকেল কলেজের ছাত্র উম্মে হাবিবা বেগম (২৪), রংপুর শহরের লুৎফর রহমানের মেয়ে কারমাইকেল কলেজের ছাত্রী লিমা খাতুন (২২), গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জের শান্তিবালা বর্মনের ছেলে বেরোবি ছাত্র সুরজিৎ চন্দ্র বর্মন (২৬), নীলফামারীর ডিমলার একরামুল হকের ছেলে বেরোবি ছাত্র শাহীন আলম (২২) ও একই এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে হাতীবান্ধা আলিমুদ্দিন ডিগ্রি কলেজের ছাত্র রমজান আলী (২৭)।

লালমনিরহাট মজিদা খাতুন সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ রবীন্দ্র নাথ রায় বাংলানিউজকে জানান, অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ইংরেজি পরীক্ষা চলাকালীন প্রক্সি দেওয়ার অভিযোগে ১০ জন ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়। পরে তাদের কলেজ ক্যাম্পাসে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে বিচারক প্রত্যেককে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন।

লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজ আলম বাংলানিউজকে জানান, দণ্ডপ্রাপ্তদের লালমনিরহাট কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৭
এনটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।