ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

আর হত্যার রাজনীতি হবে না

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩০৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৮
আর হত্যার রাজনীতি হবে না

লক্ষ্মীপুর: বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল বলেছেন, খালেদা জিয়া নির্বাচনে না গিয়ে এক বছর পর হঠাৎ আন্দোলন শুরু করেন। আন্দোলনের নামে পেট্রোল বোমা মেরে ৩ থেকে ৪শ’ লোক হত্যা করা হয়েছে। আর হত্যার রাজনীতি হবে না। আওয়ামী লীগ হত্যার রাজনীতি বিশ্বাস করে না।

বুধবার (২৪ জানুয়ারি) বিকেলে লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত নবনিযুক্ত মন্ত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।  

মন্ত্রী বলেন, আমি মন্ত্রী হয়েছি এটা আমার কোনো ক্রেডিট নয়।

প্রধানমন্ত্রী লক্ষ্মীপুরবাসীকে ভালোবাসেন বলেই মন্ত্রী উপহার দিয়েছেন। যতদিন বেঁচে থাকবো লক্ষ্মীপুরের উন্নয়নে কাজ করে যাবো। মন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়ায় এসময় তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।  

শাহজাহান কামাল বলেন, আমার মন্ত্রীত্বের মেয়াদ আছে ৯ মাস। এই অল্প সময়ে সবার সহযোগিতা পেলে জনগণের কল্যাণে কাজ করতে পারবো। জেলার প্রত্যেক উপজেলায় যাবো। সবার পরামর্শ নিয়ে লক্ষ্মীপুরকে এগিয়ে নিতে কাজ করবো। তাই সবার সহযোগিতা চাই।  

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলি, লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য লায়ন এমএ আউয়াল, লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর ও সদরের একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ নোমান, লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনের সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল মামুন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, সাবেক সভাপতি এম আলাউদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আবু তাহের, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাবেক উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক এমএ মমিন পাটওয়ারী, জেলা যুবলীগের সভাপতি একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু।  

বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, মন্ত্রী শাহজাহান কামালের সহধর্মিনী ফেরদৌসী কামাল, আওয়ামী লীগ নেতা ও সজিব গ্রুপের চেয়ারম্যান এমএ হাসেম, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহিম, জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এমআর মাসুদ, জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাসেল মাহমুদ মান্না, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য শামছুল ইসলাম পাটওয়ারী, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম ভুলু, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নোমান, জেলা পরিষদের সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন লিকা, মাহবুবুল হক মাহবুব, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি চৌধুরী মাহমুদুন্নবী সোহেল, সাধারণ সম্পাদক রাকিব হোসেন লোটাস, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বেলায়েত হোসেন বেলাল, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব ইমতিয়াজ ও জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক হিজবুল বাহার রানা প্রমুখ।

বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৮
এসআর/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।