বৃহস্পতিবার (০১ নভেম্বর) বিকেলে বকশীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রথম শ্রেণির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ দণ্ড দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত তিন ভুয়া শিক্ষক হলেন- কামালপুর ইউনিয়য়নের টাঙ্গারীপাড়া গ্রামের মৃত লুৎফর রহমানের ছেলে মো. মাহাবুবুর রহমান, বাট্টাজোর ইউনিয়নের পলাশতলা গ্রামের মৃত আব্দুল কাশেমের ছেলে মো. আলমগীর হোসেন ও মেরুরচর ইউনিয়নের আনোয়ার হোসেনের ছেলে মো. হিটলার মিয়া।
এছাড়া কেন্দ্র সচিব রফিকুল ইসলাম চন্দ্রাবাজ রশিদা বেগম স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ। তিনি বাট্টাজোড় ইউনিয়নের চন্দ্রাবাজ গ্রামের এনমুল হক সরকারের ছেলে।
ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার পরীক্ষা চলাকালে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন ব্যক্তি বকশীগঞ্জ উপজেলার হাসিনা গাজী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরিদর্শকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তারা ইঞ্জিনিয়ার অন্তর ইউনুছ রেছেনা নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বলে পরিচয় দেন। পরে এই নামে কোন প্রতিষ্ঠান না থাকায় তাদের আটক করে প্রত্যেককে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া দায়িত্ব অবহেলার কারণে পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব মো. রফিকুল ইসলামকে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ২২ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে এক লাখ টাকা পরিশোধ করে তিনি মুক্তি পান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৮
এনটি