জানা যায়, সারাবছর এ মিষ্টির তেমন চাহিদা থাকে না। প্রতি বছরই কালীপূজা উপলক্ষে এ মিষ্টির চাহিদা বেড়ে যায় কয়েকগুণ।
কারিগররা জানান, নড়াইল জেলায় অনেক মিষ্টির দোকান থাকলেও সব দোকানে এই মিষ্টি পাওয়া যায়না। জেলার মধ্যে ১০-১২টি দোকানে এই মিষ্টি পাওয়া যায়। চিনি জ্বালিয়ে সাচের মাধ্যমে এ মিষ্টি তৈরি করা হয়। ওজন হয় এক থেকে ১৫ কেজি পর্যন্ত। কেউ অর্ডার দিলে আরো বড় করে এই মিষ্টি তৈরি করা হয়।
কারিগর কিশোর কুমার সিকদার বাংলানিউজকে জানান, বর্তমানে এ মিষ্টির চাহিদা অনেক বেশি। সকাল থেকে গভীর রাত অবদি শিঙ্গা তৈরি করা হচ্ছে।
শিঙ্গা কিনতে আসা ক্রেতা বিমল বিশ্বাস বাংলানিউজকে জানান, প্রতি বছর কালীপূজার সময় তিনি এ মিষ্টি কেনেন। পূজা উপলক্ষে যারা বেড়াতে আসে তাদের এই মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।
পরিতোষ মিষ্টান্ন ভাণ্ডরের মালিক প্রদীপ বাংলানিউজকে জানান, কালীপূজায় এ মিষ্টির অনেক চাহিদা থাকে। এই মিষ্টির আলাদা একটা সাদ আছে। পূজার প্রসাদ দেওয়ার জন্য এ মিষ্টি বেশি পছন্দ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৮
এনটি