ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

চাঁদপুর ও হবিগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুমোদন

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১২৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৯
চাঁদপুর ও হবিগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুমোদন

ঢাকা: প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত ও নীতিগত সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে ‘চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১৯’ এবং হবিগঞ্জে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের লক্ষ্যে ‘হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১৯’ এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, চাঁদপুরে একটি বিশেষায়িত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের লক্ষ্যে ‘চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন’ এর খসড়া প্রণয়ন করা হয়।

চলতি বছরের ১৯ আগস্ট অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে কতিপয় পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন করা হয়। এরপর লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে ভেটিং গ্রহণ করা হয়।

খসড়া আইনে ৫৪টি ধারা রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ধারাগুলোর মধ্যে ১৯ ধারায় চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর ও তার দায়িত্ব, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, ট্রেজারার, সিন্ডিকেট, অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল এবং অর্থ কমিটি সম্পর্কিত বিধান সন্নিবেশিত আছে। এছাড়া আইনের আলোকে ১৪টি আনুচ্ছেদ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধির খসড়া আইনের সঙ্গে সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।

আর চলতি বছরের ১ এপ্রিল মন্ত্রিসভার বৈঠকে কতিপয় পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে ‘হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১৯’ এর খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ৭ নভেম্বর লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে ভেটিং গ্রহণ করা হয়।

খসড়া আইনে ৫৪টি ধারা রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ধারাগুলোর মধ্যে চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চান্সেলর, ট্রেজারার, সিন্ডিকেট, অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল, অর্থ কমিটি সম্পর্কিত বিধান সন্নিবেশিত আছে। এছাড়া এই আইনের আলোকে ২৩টি অনুচ্ছেদ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধির খসড়া আইনের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, এ দু’টি নিয়ে ৪৮টি বিশ্ববিদ্যালয় হবে। বর্তমানে ৪২টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং চারটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রমে রয়েছে।

এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগ হলে ৪৮টি-ই কার্যক্রমে থাকবে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।

বাংলাদেশ সময়: ১৬১৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৯
এমআইএইচ/এমএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।