নোয়াখালী: পাহাড়ে সমতলে অব্যাহত ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে ৯ দফা দাবিতে ঢাকা-নোয়াখালী লংমার্চের সমাপনী সমাবেশ বক্তারা বলেছেন, এ সরকার ধর্ষকের লালন করে যাচ্ছে। আমরা ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই।
তারা আরো বলেন, যারা ধর্ষকদের লালন-পালন করছে তাদের বিচার চাই। আমাদের শান্তিপূর্ণ লংমার্চে সরকারের ছাত্রলীগ হামলা করেছে। আমাদের কতো আর মারবেন? এদেশের তরুণরা লড়াই করে যাবে। আমাদের আন্দোলন চলবে।
মাইজদীর এই সমাবেশ থেকে নেতারা ১৯ অক্টোবর সারাদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি ও ২১ অক্টোবর সারাদেশে রাজপথ অবরোধের ঘোষণা দেন।
শনিবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নোয়াখালীর জেলা শহর মাইজদীতে কেন্দ্রীয় শহীদ চত্বরে পাহাড়ে সমতলে অব্যাহত ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে ৯ দফা দাবিতে ঢাকা-নোয়াখালী লংমার্চের সমাপনী সমাবেশে বক্তারা এ কথা বলেন।
পাহাড়ে সমতলে অব্যাহত ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে ৯ দফা দাবিতে ঢাকা-নোয়াখালী লংমার্চের সমাপনী সমাবেশের নোয়াখালীর সমন্বয়ক ও উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সভাপতি মোল্লা হাবিবুর রসুল মামুনের সভাপতিত্বে ও চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নোয়াখালীর সাধারণ সম্পাদক পলাশের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট একাংশের সভাপতি মাসুদ রানা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট একাংশের সভাপতি আল কাদরী জয়, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের গোলাম মোস্তফা, বাংলাদেশ নারী মুক্তির সীমা দত্ত, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আনোয়ার তপন, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের সহকারী সাধারণ সম্পাদক হাবীব ইমন, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দের ইনচার্জ নিখিল দাস, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য লক্ষ্মী চক্রবর্তী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৭, ২০২০
এনটি