শনিবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে গুলশান চেয়ারপারসনের বাসভবন থেকে কক্সবাজারের পথে রওয়ানা হন। এরপর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে যোগ দেন মহানগরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
এদিকে খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে যোগ দিতে কুমিল্লায় রয়েছেন- দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ফেনীতে রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। চট্টগ্রামে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।
কক্সবাজার থেকে বহরে যোগ দেবেন দলের আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও নজরুল ইসলাম খান।
গুলশান কার্যালয় থেকে বের হওয়ার সময় খালেদার বহরের অগ্রভাগে রয়েছেন যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা।
সফরপূর্ব বক্তব্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, পুলিশের মহাপরিদর্শক আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, তারা চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং পথিমধ্যে সব ধরনের সহযোগিতা করবে। একই সঙ্গে সরকারও সবধরনের সহযোগিতা করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি আরো বলেন, দেশের জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়া বিদেশ থেকে এসে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে, রোহিঙ্গাদের দেখতে যাবেন ও তাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করবেন। সেই লক্ষে তিনি আজ সফর করছেন। তার এই সিদ্ধান্ত নেতাকর্মীদের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছেন।
চেয়ারপারসনকে শুভেচ্ছা জানাতে দলের নেতাকর্মীরা সুশৃঙ্খলভাবে রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকবে। এই ব্যপারে দলের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট জেলার নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামছুজ্জামান দুদু, বরকতুল্লাহ বুলুসহ দলের সিনিয়র নেতারা চেয়ারপারসনের সঙ্গে সফরে যোগ দেন।
**রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখতে যাচ্ছেন খালেদা
বাংলাদেশ সময় ১১০৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮,২০১৭
এএম/বিএস