এসময় তিনি বলেন, ইউনেস্কোর এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের মানুষের জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত। আমরা সবাই মিলে এটা উদযাপন করবো।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বেলা ১১টা ২০ মিনিটে তিনি সমাবেশস্থলে আসেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও নাগরিক কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ প্রমুখ।
মন্ত্রী সবাইকে নিয়ে সমাবেশ মঞ্চ পরিদর্শন করে প্রস্তুতি সম্পর্ক অবহিত হন।
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় নাগরিক কমিটি এ সমাবেশের আয়োজন করেছে।
কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ জানান, সমাবেশ দুপুর আড়াইটা থেকে শুরু হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। দেশের সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেবেন। বক্তৃতা ছাড়াও সাংস্কৃতিক দেশাত্ববোধক গান, কবিতা আবৃত্তি থাকবে।
সমাবেশস্থলে ঘুরে দেখা যায়, এখনো মঞ্চ প্রস্তুত করার কাজ চলছে, যেটি নৌকার উপর তৈরি করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সর্তক অবস্থানে রয়েছেন। সমাবেশস্থলের বিভিন্ন জায়গায় সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। র্যাব-৩ এর পক্ষ থেকে ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বসানো হয়েছে ডিএমপির কন্ট্রোল রুম।
মঞ্চ তৈরির কাজ করছিলেন সুমন নামে এক শ্রমিক। তিনি বাংলানিউজকে জানান, কাজ শেষ হতে শনিবার সকাল পর্যন্ত সময় লাগবে।
পরিদর্শন শেষে আওয়ামী লীগ নেতারা দুপুর ১২টার দিকে সমাবেশস্থল ত্যাগ করেন।
** নাগরিক সমাবেশ কোনো পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নয়: কাদের
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৭
এসকেবি/এএ