সোমবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী কামরুল ইসলাম এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আসামিদের রিমান্ডের পক্ষে মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু ও আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট এসএম কামাল উদ্দিন, আব্দুর রাজ্জাক, লুৎফর রহমান আজাদ শুনানি করেন।
রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া অপর আসামিরা হলেন, জামায়াতে ইসলাম বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের নায়েবে আমির মঞ্জুরুল ইসলাম ভুইঞা, সদস্য শরিফ উদ্দিন আহমেদ, সমর্থক আব্দুস সবুর, কর্ম পরিষদ সচিব মোকাররম হোসেন, সমর্থক আলাউদ্দিন ও সমর্থক মানিক মিয়া।
গত ৫ নভেম্বর রাজধানীর কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজহারুল ইসলাম উক্ত আসামিসহ মোট ১০ আসামিকে ১০ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেছিলেন।
অ্যাডভোকেট এসএম কামাল উদ্দিন জানান, মামলার বর্ণিত ঘটনার সময় জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারী ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ কারাগারে, আসামি খলিলুর রহমান হজ্বে ছিলেন। অপর আসামি ফরিদুল ইসলাম জামিনে আছেন। তাদেরও রিমান্ড চাওয়া হলে ম্যাজিস্ট্রেট তা নাকচ করে দেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫ টায় রাজধানীর কদমতলী থানাধীন মাহমুদ ম্যানশনে রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন ও দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য গোপন বৈঠকের অভিযোগ আনা হয়। কদমতলী থানার এসআই জয় কৃষ্ণ বর্মণ এ মামলাটি দায়ের করেছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৭
এমআই/আরআই