তিনি বলেন, সিলেট অঞ্চলের সুরমা, কুশিয়ারা ও খোয়াই নদী খননের উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। খনন কার্যক্রম চালু রাখা হবে।
হাওরে এতো বড় দুর্যোগের পরও মানুষ না খেয়ে মারা যায়নি। না খেয়ে মারা যাওয়ার মতো অবস্থা তৈরি হয়নি। সরকার ভিজিএফ, ভিজিডিসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে হাওরের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সাহায্য করছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে সুনামগঞ্জের জমালগঞ্জ উপজেলার হালির হাওর, তাহিরপুর উপজেলার শনির হাওর ও সোনামোড়ল হাওরের ভেসে ওঠা বাঁধ পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ে যাতে বাঁধের কাজ শেষ হয় সেই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বোরো আবাদ ছাড়াও হাওরের মানুষ বিকল্প কী কী কাজ করতে পারে তা নিয়ে ভাবছে সরকার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- স্থানীয় সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. সাবিরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার বরকত উল্লাহ খান, সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডে নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বক্কর ছিদ্দিকী ভূঁইয়া প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৭
এসআই