তদন্ত শেষে আদালতে উপস্থাপনের উদ্দেশে সংশ্লিষ্ট থানার সরকারি নিবন্ধন কর্মকর্তার (জিআরও) কাছে চার্জশিট জমা দিয়েছেন কোতয়ালি মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল কুদ্দুস মোল্লা।
চার্জশিটে অভিযুক্ত অন্য নেতাকর্মীরা হলো- মহানগর জামায়াতের আমির অ্যাড. মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল জহির উদ্দিন মো. বাবর, সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা মতিউর রহমান, ২৪ নং ওয়ার্ড জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল বারেক হাওলাদার, মহানগর জামায়াতের সদস্য মাওলানা মো. ইসমাইল হোসেন, মতিউর রহমান, শামীম কবির, শাহ আলম, রাসেল লস্কর, শফিউল্লাহ তালুকদার, আব্দুল সত্তার, সাইফুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন হাওলাদার, মো. আবুল কাশেম, মো. জয়নাল আবেদিন, আব্দুর রউফ, আবুল কালাম হাওলাদার, শাহজাহান সিরাজ, মিজানুর রহমান, মো. কাঞ্চন, ফিরোজ আহম্মেদ, মো. আব্দুল মাজেদ লস্কর, তোফাজ্জেল হোসেন তালুকদার, আব্দুর রহমান খান, সাজ্জাদ হোসেন, গোলাম মোস্তফা ও আব্দুল হালিম সরদার।
আসামিদের বিরুদ্ধে দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার কাজ ব্যাহত, রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করা ও আইন-শৃঙ্খলা কাজে হস্তক্ষেপ করাসহ জনগণের মধ্যে ভীতি সঞ্চারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট নাশকতার পরিকল্পনার জন্য গোপন বৈঠক চলছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতুর নিচে অভিযান চালায় কোতয়ালি থানা পুলিশ। এসময় বারেক হাওলাদারকে আটক করলেও অন্য চার্জশিটভুক্ত আসামিরা পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় থানার এসআই শামীম হোসেন বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৭
এমএস/জেডএস