বুধবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটক নেতাকর্মীদের মধ্যে মহানগর এলাকায় ৪৬ জন এবং জেলার বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে ২৭ জনকে আটক করা হয়েছে।
সিলেট মহানগর এলাকায় কোতোয়ালি মডেল থানা এলাকায় ১১, এয়ারপোর্ট ৫, মোগলাবাজার ২, জালালাবাদ ৩ ও দক্ষিণ সুরমা থানা এলাকা থেকে ৬ জনকে আটক করা হয়।
এছাড়া সিলেটে বালাগঞ্জ উপজেলার দেওয়ান বাজার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুরুজ মিয়া, ওসমানীনগর উপজেলার তাজপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান, ও ছাত্রদল নেতা রুবেল আহমদ, বিয়ানীবাজার উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস, কানাইঘাট পৌর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক নুরুল আমিন ছাড়াও বিশ্বনাথে বিএনপির চার কর্মী, কোম্পানীগঞ্জ ৪, ফেঞ্চুগঞ্জে ২ জামাত নেতা ও জকিগঞ্জে বিএনপির ২ কর্মীকে আটক করা হয়। গোয়াইনঘাট-২ পদবীদারি এমসি কলেজ।
সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার রায়কে কেন্দ্র করে সিলেটে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুত রাখা হচ্ছে বিজিবি।
এর আগে গত ৭২ ঘণ্টার সাঁড়াশি অভিযানে বিএনপি-জামায়াতের ৬৫ নেতাকর্মীকে আটক করা হয়।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (মিডিয়া) মুহম্মাদ আব্দুল ওয়াহাব বাংলানিউজকে বলেন, খালেদা জিয়ার দুর্নীতি মামলার রায়কে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকবে মহানগর পুলিশ। নগরীর প্রতিটি মোড়ে মোড়ে সাদা পোষাকে টহল পুলিশ থাকবে। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হলে পুলিশ অ্যাকশনে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩১০ ঘণ্টা, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
এনইউ/আরএ