তাদের প্রত্যাহার করা না হলে পরবর্তীতে আরো কঠোর আন্দোলন করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন ছাত্রলীগের নেতারা।
মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাঙামাটি শহরের বনরূপা বিএম মার্কেট চত্বরে হরতাল কর্মসূচি পালন শেষে বিক্ষোভ সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা এ দাবি করেন।
বিক্ষোভ সভায় বক্তারা দাবি করেন, ১২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার দিকে জেলা শহরের রাজবাড়ি স্টেডিয়াম এলাকায় জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক সুপেন চাকমাকে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ক্যাডাররা মারধর করেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে রাঙামাটিতে ছাত্রলীগ শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ এবং বিক্ষোভ সমাবেশ করে। কিন্তু পুলিশ এ কর্মসূচিকে বাধা দিয়ে ছাত্রলীগের মিছিলে গুলিবর্ষণ, টিয়ারসেল, রাবার বুলেট এবং লাঠিচার্জ করে। এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মী এবং পথচারীরা হামলার শিকার হয়।
সংগঠনটির নেতারা বলেন, আমাদের হরতাল কর্মসূচি শেষ হলেও আন্দোলন বন্ধ হবে না। এসপি, এএসপি এবং ওসিকে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাচ্ছি। প্রত্যাহার না করলে পরবর্তীতে আরো কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলে তারা জানান।
এদিকে রাঙামাটিতে শান্তিপূর্ণভাবে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচি পালিত হয়েছে। কোথাও কোনো প্রকার অপ্রীতিকর খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ২০২২ ঘণ্টা, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
আরএ