ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

রাজনীতি

প্রফেসর এমাজউদ্দীনের মৃত্যুতে বিএনপি মহাসচিবের শোক

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৫৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০২০
প্রফেসর এমাজউদ্দীনের মৃত্যুতে বিএনপি মহাসচিবের শোক

ঢাকা: বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এমাজউদ্দীনকে একজন খ্যাতিমান পণ্ডিত হিসেবে উল্লেখ করে তিনি
বলেন, ড. এমাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যুতে দেশ একজন বরেণ্য শিক্ষককে হারাল। কীর্তিমান ও পণ্ডিত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হিসেবে তিনি দেশে-বিদেশে সুনাম অর্জন করেছেন।

গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতার প্রশ্নে তার সুচিন্তিত ও বিশ্লেষণধর্মী লেখা মানুষকে চিরদিন অনুপ্রাণিত করবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য তাকে রাষ্ট্রশক্তির জুলুমও সইতে হয়েছে।

বর্তমানে রাজনৈতিক সংকটাপন্ন পরিস্থিতিতে গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবনের দাবির পক্ষে তিনি জাতীয় অভিভাবকের ভূমিকা পালন করেছেন। দেশের এ ক্রান্তিকালে তার মতো একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদের বেঁচে থাকা ছিল অতীব জরুরি।

রাষ্ট্রে-সমাজে গণতন্ত্রের বিকাশের অপরিহার্যতা ছিল ড. এমাজউদ্দিন
আহমদের চিন্তা, গবেষণা ও মননের অনুষঙ্গ। তার মৃত্যুতে শোকাহত পরিবারবর্গ ও অসংখ্য গুণগ্রাহীর প্রতি আমি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি, যোগ করেন মির্জা ফখরুল।  

তিনি বলেন, আমি মরহুম ড. এমাজউদ্দিন আহমদের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং শোকে ম্রিয়মান পরিবারের সদস্য ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি গভীর সহমর্মিতা জানাচ্ছি।

আরো পড়ুন: ঢাবির সাবেক উপাচার্য ড. এমাজউদ্দীন আর নেই

এদিকে ড. এমাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে শুক্রবার (১৭ জুলাই) সকাল ১১টায় তার বাসায় গিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান বিএনপির মহাসচিব।

এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ড. এমাজউদ্দীন। স্ট্রোক হলে রাত আড়াইটার দিকে তাকে ওই হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০২০
এমএইচ/এসআই
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।