ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি

পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিল পাস

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১২৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৮, ২০১৫
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিল পাস

জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ অন্যান্য পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনার জন্য একটি কোম্পানি গঠনের বিধান রেখে ‘পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিল-২০১৫’ সংসদে পাস হয়েছে।
 
মঙ্গলবার (০৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন।

যদিও বিলের কয়েকটি বিধিতে সংশোধনী প্রস্তাব দেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিম, এম এ হান্নান, রওশন আরা মান্নানসহ কয়েকজন। তাদের প্রস্তাব কণ্ঠভোটে নাকচ হয়। পরে মন্ত্রী বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠ ভোটে পাস হয়।

বিলে সরকারের পূর্ব অনুমোদনক্রমে ‘নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি গঠনে বাংলাদেশ এটমিক এনার্জি কমিশনকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এই কোম্পানি রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ অন্যান্য পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিচালন সংস্থা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।  
 
বিলের উদ্দেশ্য কারণ সংযুক্ত বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার পাবনার ইশ্বরদীতে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু করেছে। ইতোমধ্যেই এর প্রাথমিক পর্যায়ের সিংহভাগ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। শিগগিরই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মূল কাজ শুরু হবে। পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র একটি উচ্চ প্রযুক্তিঘন ও বাংলাদেশের জন্য এক দমই নতুন প্রকল্প। এর সফল বাস্তবায়নের জন্য বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের সক্ষমতা থাকা আবশ্যক। এ সক্ষমতা অর্জনের জন্য আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী এ ধরনের প্রকল্পের সব কার্যক্রম আইনসিদ্ধ হওয়া আবশ্যক। সেজন্য আন্তর্জাতিক পারমানবিক সংস্থার গাইড লাইন এবং বিভিন্ন দেশের নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশেও স্বতন্ত্র একটি আইনের অধীনে একটি কোম্পানি গঠনপূর্বক উক্ত কোম্পানিকে পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া আবশ্যক। এই প্রেক্ষিতেই বিলটি তৈরি করা হয়েছে।
 
বাংলাদেশ সময়: ২১২৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৫
এসএম/আইএ

** ঢাকার নদী দূষণে শিল্প মালিকরা দায়ী
** দুই নয়, পাঁচ টাকা হবে সরকারি মুদ্রা
** ‘চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিলের পরিকল্পনা নেই’
** এগারো বছরেও অর্ধেক সাক্ষীর সাক্ষ্যই শেষ হয়নি
** আর্মি অ্যাক্ট পরিবর্তনের পরিকল্পনা নেই
** দ্রুততার সঙ্গে গঙ্গা ব্যারেজ সম্পন্ন হবে
** ৫ জনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে
** ত্রিশ বছরে নদীগর্ভে ১ লাখ ৮০ হাজার হেক্টর ভূমি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।