রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) পরিষদের নেতারা বলেন, রাজশাহীতে এখন বিদ্যুতের ভয়াবহ পরিস্থিতি চলছে। দিন ও রাতের বেশিরভাগ সময় বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না।
এ অবস্থায় কলকারখানায় উৎপাদন কমে গেছে। সকালে গোসলের পানি মিলছে না। রান্নার কাজ ব্যাহত হচ্ছে। সবচেয়ে বিড়ম্বনার মধ্যে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। বিদ্যুতের এ অবস্থার মুখে তাদের লেখাপড়ায়ও বিঘ্ন ঘটছে। এ অবস্থা কয়েকমাস ধরে থাকলেও পরিস্থিতি উন্নয়নে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
বিদ্যুতের মূল্য বাড়ার পরও সেবা পাওয়া যাচ্ছে না। যত্রতত্র অবৈধ মিটারেও সংযোগ দেওয়া হচ্ছে বিদ্যুৎ। আর সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভূতুড়ে বিল।
এর আগে বিষয়টি নিয়ে রোববার বেলা ১১টায় রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের নিজস্ব কার্যালয়ে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিদ্যুতের মাত্রারিরিক্ত লোডশেডিং বন্ধের দাবি জানানো হয়। শারদীয় দুর্গোৎসবে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থারও দাবি জানানো হয়।
সভায় অন্যদের মধ্যে রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জামাত খান, সাংগাঠনিক সম্পাদক দেবাশিষ প্রামাণিক দেবু, সহ-সভাপতি হারুনার রশিদ, কল্পনা রায়, অ্যাডভোকেট এন্তাজুল হক বাবু, অ্যাডভোকেট মঞ্জুর হাসান মিঠু, অ্যাডভোকেট অঙ্কুর সেন, সেলিনা বেগম, মিনহাজ উদ্দিন মিন্টু, সমাজসেবক নিযাম উদ্দিন, শাহীনা বেগম, সাগরিকা বেগম, রাশেদা বেগম, মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান আলী, নুরুল হক, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, মহেষ চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৭
এসএস/এএ