বুধবার (১১ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এসময় সামিট করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. আজিজ খান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী এবং মিটসুবিসি ও জি.ই’র কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সামিট করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. আজিজ খান বলেন, বাংলাদেশের এ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো হবে অত্যন্ত আধুনিক মানের। আর প্রাইভেট সেক্টরে এতো বড় কাজ করতে পেরে আমরা আনন্দিত। সরকারের সহযোগিতায় ভিশন-২০২১ এবং ২০৩০ এর অংশ হিসেবে এমন কাজ করতে পেরে আমরা সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ।
নসরুল হামিদ বলেন, ৪৫ বছরের ইতিহাসে এ চুক্তিই বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টরে সব থেকে বড় বিনিয়োগের চুক্তি। বর্তমানে আমাদের ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন। এ চুক্তি বাস্তবায়িত হলে আমরা দুই হাজার ৪০০ মেগাওয়াট
বিদ্যুত দেশেই পাবো। আশা করি খুব শিগিরই পাওয়ার ও এনার্জি সেক্টরে বড় পরিবর্তন আসবে।
তৌফিক-ই-ইলাহী বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এতো বড় বিনিয়োগ দেশের জন্য অনেক বড় সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করলো। আমরা চাই এ ধরনের কাজে আরও প্রাইভেট সেক্টর এগিয়ে আসুক। আমদের দেশের ইঞ্জিনিয়াররাও এখন অনেক ভালো করছেন। এটা আমাদের একটা বড় প্রাপ্তি। তরুণ সমাজ এগিয়ে আসছে, তারই এ দেশকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৮
এইচএমএস/এনটি