এসময় তিনি বলেন, ক্লাসে লেকচার না দিয়ে যতখানি সম্ভব হাতে-কলমে শিক্ষা দিন। কেননা, ব্লাকবোর্ডে সার্টিকের ছবি একে দেখানো বা এটাকে ছাত্ররা লিখে, চিত্র একে নিয়ে গেলেও তাতে কোনো লাভ হয় না।
তৌফিক ই-ইলাহী বলেন, মনোযোগ দিয়ে যদি প্রশিক্ষণ নেওয়া যায়, তাহলে শিক্ষার্থীরা নিজের জীবন উজ্জ্বল করতে পারবে। একজন দক্ষ প্রশিক্ষণার্থীর মাধ্যমে একটি পরিবারও সুখময় হয়ে উঠবে। তাহলেই আমরা মুজিব শতবর্ষকে আরও সুন্দর করে পালন করবো।
ভিডিও কনফারেন্সে সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম বলেন, সিলেটে দু’টি পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি রয়েছে। পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি সিলেট-১ ও ২ গ্রাম পর্যায়ে ৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী এখানে উপস্থিত রয়েছেন। এ দু’টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ বছর ৩শ’ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণের জন্য যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা শতভাগ পালন করা হবে।
অনুষ্ঠানে সিলেট টেকনিক্যাল স্কুলের অধ্যক্ষ খায়রুর রহমান বলেন, দক্ষ জনশক্তি উৎপাদনে সরকারের যে লক্ষ্য, সেটা পূরণে আমরা শতভাগ সচেষ্ট আছি।
ভিডিও কনফারেন্সে সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার তাহমিদুল ইসলাম, সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আসলাম, বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৯
এনইউ/আরবি/