বুধবার (০৪ ডিসেম্বর) বিএসটিআইয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, নারায়নগঞ্জ জেলার বঙ্গবন্ধু সড়ক এলাকার মেসার্স প্রান্তিক সার্ভিস স্টেশন দু’টি ডিজেল ডিসপেন্সিং ইউনিটে প্রতি ১০ লিটারে যথাক্রমে এক লিটার ৪০০ ও ৮২০ মিলি লিটার এবং একটি অকটেন ডিসপেন্সিং ইউনিটে ৯৪০ মিলি লিটার তেল এবং ফতুল্লা এলাকার মেসার্স প্রধান সিএনজি অ্যান্ড ফিলিং স্টেশনের দু’টি ডিজেল ডিসপেন্সিং ইউনিটে প্রতি ১০ লিটারে যথাক্রমে ২৪০ ও ২৪০ মিলি লিটার ও একটি অকটেন ডিসপেন্সিং ইউনিটে ২২০ মিলি লিটার তেল পরিমাপে কম দেওয়ায় পাম্পগুলোর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
একই অভিযানে নরসিংদী জেলার বেলাবো এলাকার মেসার্স এল,এন, ভূইয়া অ্যান্ড সন্সের দু’টি ডিজেল ডিসপেন্সিং ইউনিটে প্রতি ১০ লিটারে যথাক্রমে ৪০০ ও ৪৮০ মিলি লিটার, একটি অকটেন ডিসপেন্সিং ইউনিটে ৫২০ মিলি লিটার ও একটি পেট্রোল ডিসপেন্সিং ইউনিটে ৫৫০ মিলি লিটার তেল, রায়পুরা এলাকার মেসার্স আমিন এন্টারপ্রাইজের তিনটি ডিজেল ডিসপেন্সিং ইউনিটে প্রতি ১০ লিটারে যথাক্রমে ২৫০, ৩৩০ ও ২৬০ মিলি লিটার, একটি অকটেন ডিসপেন্সিং ইউনিটে ৪০০ মিলি লিটার এবং একটি ডুয়েল পেট্রোল ডিসপেন্সিং ইউনিটে যথাক্রমে ৩৬০ ও ৬৩০ মিলি লিটার তেল এবং শিবপুর এলাকার মেসার্স শরীফ সিএনজি অ্যান্ড ফিলিং স্টেশন দু’টি ডিজেল ডিসপেন্সিং ইউনিটে প্রতি ১০ লিটারে যথাক্রমে ২৬০ ও ২৭০ মিলি লিটার এবং একটি অকটেন ডিসপেন্সিং ইউনিট দ্বারা ৯১০ মিলি লিটার এবং শিবপুর এলাকার মেসার্স নাহিদ ফিলিং স্টেশনের একটি ডিজেল ডিসপেন্সিং ইউনিটে ১০লিটারে ২১০ মিলি লিটার জ্বালানি তেল পরিমাপে কম দেওয়ায় তাদের জ্বালানি তেল বিক্রি ও বিতরণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং ‘ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন-২০১৮’ অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিএসটিআই’র এ অভিযানে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে পরিদর্শক মো. লিয়াকত হোসেন ও মো. বিল্লাল হোসেন অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৮ ঘন্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৯
এসএমএকে/এবি