ঢাকা: দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৪ ফেব্রুয়ারি) মূল্যসূচকের সঙ্গে লেনদেনের পরিমাণও কিছুটা বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন পরিমাণ কমেছে।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, এদিন ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এছাড়া ডিএস-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৭২৬ পয়েন্টে এবং ডিএসইএস সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ১০৫ পয়েন্টে স্থির হয়।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৩টির, কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭টির দাম।
টাকার অংকে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে ওঠানামা করে- তিতাস গ্যাস, লাফার্জ সুরমা, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল, অগ্নি সিস্টেমস, গ্রামীণফোন, আরএকে সিরামিকস, বিডি থাই, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আইসিবি ও স্কয়ার ফার্মা।
লেনদেন হয়েছে মোট ২০৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
আগের কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল মোট ১৯৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৬৪২ পয়েন্টে, ডিএস-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৭১৬ পয়েন্টে এবং ডিএসইএস সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৮ পয়েন্টে স্থির হয়।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, এদিন সিএসইর সিএসসিএক্স সূচক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এছাড়া সিএসই-৩০ সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৬৮৮ পয়েন্টে এবং সিএএসপিআই সূচক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৮০ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
স্টক এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২২৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির, কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির দাম।
লেনদেন হয় মোট ১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
আগের কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল মোট ১৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ সময় : ১৫১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০১৫