বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) পুঁজিবাজারের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে গঠিত ট্রাইব্যুনালের বিচারক আকবর আলী শেখ এ রায় দেন।
মামলার দু’টির একটি হলো- এইচএমএমএস ফাইন্যান্সিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজের শেয়ার কারসাজি।
এ সংক্রান্ত মামলা দুটি দায়ের করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
অভিযুক্ত থেকে খালাসের রায় পাওয়া ব্যক্তিরা হচ্ছেন- হেমায়েত উদ্দিন আহমেদ, মোস্তাক আহমেদ সাদেক, সৈয়দ মাহবুব মুর্শেদ, শরিফ আতাউর রহমান, আহমেদ ইকবাল হাসান, এম জে আজম চৌধুরী, শহীদুল্লাহ এবং প্রফেসর মাহবুব আহমেদ।
মামলা দু’টির মধ্যে এইচএমএমএস ফাইন্যান্সিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজের শেয়ার কারসাজি মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক চেয়ারম্যান হেমায়েত উদ্দিন আহমেদ, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাক আহমেদ সাদেক, ডিএসইর সদস্য সৈয়দ মাহবুব মুর্শেদ, ডিএসইর বর্তমান পরিচালক শরিফ আতাউর রহমান এবং সাবেক চেয়ারম্যান আহমেদ ইকবাল হাসান বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
অপর সিকিউরিটিজ কনসালটেন্টস লিমিটেডের শেয়ার কারসাজি মামলায় এম জে আজম চৌধুরী, শহীদুল্লাহ ও প্রফেসর মাহবুব আহমেদ খালাস পেয়েছেন। একই সঙ্গে ২ মামলা থেকে এইচএমএমএস ফাইন্যান্সিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজ ও সিকিউরিটিজ কনসালটেন্টস লিমিটেড নামে ওই ২ প্রতিষ্ঠানকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির প্যানেল আইনজীবী মাসুদ রানা বলেন, বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনাল ১৯৯৬ সালে শেয়ার কারসাজির মামলায় এইচএমএমএস ফাইন্যান্সিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজ ও সিকিউরিটিজ কনসালটেন্টস লিমিটেড মামলার আসামিদের বেকসুর খালাসের রায় দিয়েছেন। এ বিষয়ে রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর উচ্চ আদালতে আপিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৮
এমএফআই/এসএইচ