আগের দিনের মতোই সূচকের নিন্মমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে দিনের লেনদেন শুরু হয়। এরপর আইসিবিসহ বড় বড় প্রতিষ্ঠান শেয়ার কিনে মার্কেট সাপোর্ট দেয়।
দিন শেষে সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। এর ফলে টানা ছয় কার্যদিবস দরপতন হলো। তবে তার আগে টানা দুই কার্যদিবস সূচক উত্থান হয়েছিলো। এদিনও ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমেছে। তবে মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের শেয়ারের।
ডিএসই’র তথ্যমতে, এদিন ৮ কোটি ৩৭ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৮টি সিকিউরিটিজের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৪০২ কোটি ৫ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৪২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৩৬১ কোটি ৮৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকা।
ডিএসই’র তিন সূচকের মধ্যে ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩ দশমিক ২৬ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৩১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসই’র প্রধান সূচক কমলেও এদিন ডিএস-৩০ মূল্যসূচক ৭ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৭৩ পয়েন্টে এবং শরিয়াহ সূচক ৬ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ২৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০০টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অপর বাজার সিএসইতে সার্বিক সূচক ৩১ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯০১ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ১৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তারও আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ১৯ কোটি ৮৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৭ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০১৮
এমএফআই/জেডএস