মঙ্গলবার সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের লেনদেন শুরু হয়ে চলে দুপুর পৌনে ১২টা পর্যন্ত। এরপর শেয়ার বিক্রির চাপে শুরু হয় সূচক পতন।
এদিন ওষুধ ও রসায়ন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রকৌশল খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচক বেড়েছে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এর আগের দিন টেলিযোগাযোগ, বস্ত্র এবং ওষুধ ও রসায়নের খাতের প্রায় সব কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচক বেড়েছিলো।
ডিএসই’র তথ্যমতে, মঙ্গলবার এ বাজারে ১৪ কোটি ৯১ লাখ ৫ হাজার ৪৫টি শেয়ারের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৬৩৮ কোটি ৮৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৬১৫ কোটি ৭৪লাখ ৬৭ হাজার টাকার। তার আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিলো ৫৬৯ কোটি ৪৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার।
এ দিন ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ২৮৮ পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস ইনডেক্স ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান নিয়েছে ১ হাজার ২২৬ পয়েন্টে। এছাড়াও ডিএস-৩০ ইনডেক্স ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮৬২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৯টির, কমেছে ১৩৩টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
অন্যদিকে সিএসইতে সার্বিক সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ২০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির, কমেছে ১০৮টির এবং ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এ বাজারে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি ৮৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। এর আগের দিন সিএসইতে লেনেদেন হয়েছিলো ৩০ কোটি ৪৯ লাখ ৭৮ হাজার টাকার। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৫ কোটি ৭৭ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৮
এমএফআই/এসএইচ