ছবি হলো স্মৃতির সঙ্গে যোগাযোগের সেতু। সেই সঙ্গে ফেলে আসা দিনকে ধরে রাখার বড় আশ্রয়।
তাহসানের খুব ইচ্ছা সত্যজিৎ রায়, লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি, ভিগো মর্টেনশেন- এদের মতো পলিম্যাথ হতে। পলিম্যাথ হলো যিনি একইসঙ্গে অনেক বিষয়ে পারদর্শী। সে পথে তাহসান এগিয়েছেন অনেকদূর। তিনি একাধারে গায়ক, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, অভিনেতা, উপস্থাপক, শিক্ষক; ভবিষ্যতে হয়ে উঠতে পারেন আরও অনেক কিছু। গতকাল ১৮ অক্টোবর ছিলো তার জন্মদিন। চলুন ফিরে যাই তাহসানের শৈশবে।
মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুরে পৈতৃক নিবাস হলেও তাহসানের জন্ম ঢাকায়, ১৯৭৯ সালে। পড়াশোনা করেছেন এজি চার্চ স্কুল ও সেন্ট জোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এইচএসসি পাশ করেন ১৯৯৮ সালে, নটরডেম কলেজ থেকে। ছোটবেলা থেকেই তাহসান গান শেখেন। মা ছেলেকে ছোটবেলায় শিশু একাডেমীতে জোর করে নিয়ে যেতেন। তার মঞ্চে ওঠার শুরু, সে-ও খুব ছোটবেলায়। পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ুয়া অবস্থায় পহেলা বৈশাখে রমনা বটমূলে গান গেয়েছিলেন। এই গানই তাকে এনে দিয়েছে জনপ্রিয়তা। তাই তাকে ঘিরে এখন ভক্তদের উন্মাদনা।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩২ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৫
কেবিএন/জেএইচ
তারার ফুল
পুরানো সেই দিনের কথা
শৈশবে তাহসান দেখতে যেমন ছিলেন
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।