বৃহস্পতিবার (০৫ ডিসেম্বর) ৪০০ মিটার স্প্রিন্টের হিট শেষে অসুস্থ হয়ে পড়ায় হাসপাতালে নেওয়া হয় তাদের। কাঠমান্ডুর উচ্চতাজনিত সমস্যার কারণে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় জহিরের।
পরে স্টেডিয়াম থেকে তাদের পাশের ব্লু ক্রস হাসপাতালে নিয়ে অক্সিজেন দেওয়া হয়। আপাতত কিছুটা সুস্থ হলেও ফাইনালে আর অংশ নিতে পারছেন না তারা।
হাসপাতাল থেকে জানা যায়, জহিরের পালস রেট স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। একজন অ্যাথলেটের যেখানে ৭৮-এর আশেপাশে পালস রেট স্বাভাবিক, সেখানে জহিরেরটা একশর বেশি। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, যদি তারা আবার দৌঁড়ায়, পালস রেট আরও অনেক বেড়ে যাবে। এ অবস্থায় আমরা তাকে ফাইনালে অংশ নেওয়ার অনুমতি দিতে পারছি না।
এদিকে বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার মোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘জহিরকে না খেলার পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তার। তার প্রেসার অনেক হাই। গেমস আর খেলতে পারবে না জহির। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৯
এমএমএস