ইসরায়েল
গাজায় দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ও মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি শুক্রবার
ইসরায়েলের আগ্রাসনে গাজায় মানবিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। সেখানকার ফিলিস্তিনিরা অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া
তেলআবিবের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দখলদার ইসরায়েলের চারটি কৌশলগত স্থাপনায় একযোগে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত বিমান ও স্থল হামলায় প্রতিদিনই বাড়ছে প্রাণহানির সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার)
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, ইসরায়েল গাজার বর্তমান পরিস্থিতির ইতি টানতে যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে তারা
ইসরায়েলি হামলায় গাজা উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। সেই থেকে এ পর্যন্ত
জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি পর্যবেক্ষক সংস্থা আজ (মঙ্গলবার) সকালে সতর্কবার্তা জারি করে জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় বর্তমানে দুর্ভিক্ষের
গাজা উপত্যকায় দুর্ভিক্ষের সবচেয়ে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠছে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছে জাতিসংঘ-সমর্থিত সংস্থা ইন্টিগ্রেটেড ফুড
ইসরায়েলি বাহিনী সোমবার গাজা জুড়ে অন্তত ৯২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে, যার মধ্যে ৪১ জন ছিলেন ত্রাণপ্রত্যাশী। যদিও মানবিক সহায়তা
গাজায় সত্যিকারের দুর্ভিক্ষ চলছে এবং যুক্তরাষ্ট্র সেখানে খাবার সরবরাহের জন্য ‘ওয়াক-ইন ফুড সেন্টার’ স্থাপন করবে। প্রেসিডেন্ট
গাজায় আরও সহায়তা প্রবেশে ইসরায়েলের সম্মতিকে স্বাগত জানিয়েছে জাতিসংঘ, তবে সংস্থাটির মানবিক সহায়তা প্রধান আল জাজিরাকে বলেছেন,
ইসরায়েল গাজায় অনাহার সৃষ্টি করছে—এমন অভিযোগকে সরাসরি মিথ্যা বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন
গাজায় তিনটি নির্দিষ্ট এলাকায় প্রতিদিন ১০ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি ও ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে ‘নিরাপদ পথ’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েলি
গাজায় অপুষ্টিজনিত কারণে আরও ছয়জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। গত ২৪ ঘণ্টায় এসব মৃত্যু ঘটেছে বলে
গাজার বাসিন্দারা মানবিক সহায়তার জন্য সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তাদের আশঙ্কা—এটি যেন কেবল ক্ষণিকের