বৃহস্পতিবার (২৫ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) এ আহ্বান জানায়।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, রমজান মাসে দেশের প্রায় সব মসজিদে খতমে তারাবিতে পবিত্র কোরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তেলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে।
এ পরিস্থিতি নিরসনকল্পে পবিত্র রমজানের প্রথম ৬ দিনে দেড় পারা করে ৯ পারা এবং বাকি ২১ দিনে ১ পারা করে ২১ পারা তেলাওয়াত করলে ২৭ রমজান রাতে অর্থাৎ পবিত্র লাইলাতুল কদরে কোরআন খতম করা সম্ভব।
এর আগে বিষয়টি নিয়ে দেশবরেণ্য আলেম, পীর-মাশায়েখ ও খতিব-ইমামদের সঙ্গে আলোচনা হলে তারাও এ পদ্ধতিতে খতমে তারাবি পড়ার পক্ষে অভিমত দিয়েছিলেন এবং সে মোতাবেক অধিকাংশ মসজিদে এ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, তারাবিরর নামাজ ২০ রাকাত। যা হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবিরা আমল করেছেন। ইসলামের প্রথম যুগ থেকে আলেম ও বিজ্ঞ ইসলামি স্কলাররা তা অনুসরণ করেছেন এবং সৌদি আরবের মসজিদুল হারাম ও মসজিদুন নববীসহ সারাবিশ্বের মুসলমানরা এভাবেই তা পালন করেন।
সেই সঙ্গে তারাবির নামাজের কোরআন তেলাওয়াতের ক্ষেত্রে উচ্চারণ স্পষ্ট হওয়া বাঞ্ছনীয়। যাতে করে তেলাওয়াত শ্রোতা শুনে বুঝতে পারে।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৭ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৭
এমএইউ/