ব্যাংকক থেকে: জুলিয়েট লাভ গার্ডেন। গার্ডেন নামটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠবে অসংখ্য ফুল, ফুলের গাছ।
না না, রঙের হাজারো তালা। প্রেমিক যুগলরা তাদের ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে সম্পর্ক পোক্ত করতেই এ তালা লাগান।
তালা লাগিয়ে নিজেদের এ সময়টি যুগলরা ধরে রাখেন ক্যামেরায়।
রোমিও-জুলিয়েটের প্রেম কাহিনীর স্মরণে আসেন এই বাগানে এসে। শোনা যায়, কোনো এক সময় জুলিয়েট ইতালি থেকে এসেছিলেন থাইল্যান্ডের এ জায়গাটিতে।
কথিত আছে, জুলিয়েট গার্ডেনের চারপাশের বেড়ার যেকোনো একটিতে ভালোবাসার মানুষটিকে সঙ্গে নিয়ে একটি তালা আটকাতে হয়। তারপর তালার চাবি ফেলে দিতে হয় জুলিয়েট গার্ডেনের পাশে থাকা ঝরনায়। যে যুগল এই লাভ লক আটকান তাদের প্রেম অমর হয়।
জুলিয়েট লাভ গার্ডেনের পাশেই পাওয়া যাবে লাভ লক। তবে ফ্রি না। এসব তালা কিনতে যুগলদের ২৫০ থাই বাথ থেকে ৩০০ বাথ খরচ পড়বে।
ব্যাংকক এসে জুলিয়েট লাভ গার্ডেনে না যাওয়া পর্যটকের সংখ্যা খুব কম।
লাভ গার্ডেনটির ডিজাইন করেছেন নেরিও কসটানটিনি।
জুলিয়েট লাভ গার্ডেনে যেতে প্রথমে ব্যাংককের বিটিএসে করে সাফান টাসকিনে আসতে হবে। সাফাস টাসকিনে এলে পাওয়া যাবে এশিয়াটিকের নৌকা। কোনো ভাড়া ছাড়াই পর্যটকরা পৌঁছে যান এশিয়াটিকে। আর এশিয়াটিকে এলেই দেখা মিলবে জুলিয়েট লাভ গার্ডেনের।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৬
ইউএম/ এমএন/এএসআর
** মানসিক শক্তিতে বলীয়ান থাই নারী
** কর্মব্যস্ত থাই নারীদের জীবন
** ফুকেট বাস টার্মিনাল ২
** ফাংঞ্জা'য় স্বর্ণে মোড়ানো বুদ্ধ
** ফুকেটের পাড়ে পাতং বিচ
** মানবপাচার ঠেকাতে হাইওয়েতে জোরালো তল্লাশি