ব্যাংকক (থাইল্যান্ড) থেকে: স্কাইট্রেন, বাংলায় উড়াল ট্রেন। আর ব্যাংককে এসে এই উড়াল ট্রেনে চড়বেন না তাই কী হয়? তবে এ ট্রেনে চড়লে অবশ্যই লাগবে ‘খরগোশ’ কার্ড।
মূলত চাও ফ্রায়া নদীর পূর্ব তীরের এই শহরটির উড়াল ট্রেনের টিকিটের নাম রেবিট কার্ড, যাকে বাংলায় বলা যায় ‘খরগোশ’ কার্ড।
শুধু ট্রেনে ভেতরে যেতেই যে খরগোশ কার্ডের প্রয়োজন হয় তা নয়, ব্যাংককের উড়াল ট্রেনের যাত্রা পথের পুরো নকশা আঁকা থাকে এই কার্ডে।
ফলে খরগোশ কার্ড হাতে থাকলে ঝামেলাহীনভাবে ব্যাংকক শহর ভ্রমণ করতে পারেন পর্যটকরা।
প্লাটফর্মে প্রবেশ করতে এবং গন্তব্যে যেতে প্লাটফর্ম ত্যাগ করতে হলে এ কার্ডের কোনো বিকল্প নেই।
প্লাটফর্মে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে হলুদ ও কালো রঙের তীর চিহ্ন। যার একটির মাধ্যমে ট্রেনে প্রবেশের নির্দেশনা দেওয়া থাকে, অপরটির মাধ্যমে ট্রেন থেকে নামার নির্দেশনা।
যাত্রীরাও প্লাটফর্মে এসে লাইন দেখে দাঁড়িয়ে যান। ঝামেলাহীন ভ্রমণ করেন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যাংককে উড়াল ট্রেনের ৩৪টি স্টেশন আছে। এসব স্টেশনে দৈনিক গড়ে ৬ লাখ যাত্রী ওঠানামা করেন।
গড়ে ৩৫ কিলোমিটার গতিতে চলে ব্যাংকক মাস ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম। সংক্ষেপে (বিটিএস) নামে পরিচিত এই স্কাইট্রেন। যা ব্যাংক মেট্রোপলিটন কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ করে।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৫১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৬
ইউএম/এমএ
** তালাবদ্ধ ভালোবাসা
** মানসিক শক্তিতে বলীয়ান থাই নারী
** কর্মব্যস্ত থাই নারীদের জীবন
** ফুকেট বাস টার্মিনাল ২
** ফাংঞ্জা'য় স্বর্ণে মোড়ানো বুদ্ধ
** ফুকেটের পাড়ে পাতং বিচ
** মানবপাচার ঠেকাতে হাইওয়েতে জোরালো তল্লাশি