১৪ ডিসিপ্লিনি হলো, ফুটবল, কাবাডি, হকি, শুটিং, সাঁতার, অ্যাথলেটিক্স, ভারোত্তোলন, রেসলিং, বাস্কেটবল, ব্রিজ, গলফ, বিচ ভলিবল, রোয়িং ও আর্চারি। তবে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) কাবাডি, শুটিং ও আর্চারি থেকে ভালো কিছু আশা করছে।
সর্বশেষ ২০১৪ ইনচনে এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশ তিনটি পদক জিতেছিল। যার দুটি এসেছিল ক্রিকেট থেকে (মেয়েরা রৌপ্য এবং ছেলেরা ব্রোঞ্জ )। অন্যটি কাবাডি (ব্রোঞ্জ) থেকে। তবে এবারের আসরে ক্রিকেট নেই। এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত সর্বমোট ১২টি পদক জয়ের সাফল্য রয়েছে। যার একটি সোনা, পাঁচটি রুপা ও ছয়টি ব্রোঞ্জ। যেখানে একমাত্র স্বর্ণ জয় ২০১০ সালের গুয়াঞ্জুর আসরে ছেলেদের ক্রিকেট থেকে পাওয়া। কিন্তু সবচেয়ে বেশি পদক এসেছে কাবাডি থেকে। ছেলে ও মেয়ে মিলিয়ে ৭টি (তিনটি রৌপ্য ও চারটি ব্রোঞ্জ)।
ফলে কাবাডি থেকে পদক পাওয়ার প্রত্যাশা একটু বেশিই। পাশাপাশি শুটিং ও আর্চারি থেকে কিছু পাওয়ার আশা আছে। এছাড়া ভারোত্তোলন নিয়ে আশাবাদী বিওএ। গত এসএ গেমসে ৬৩ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্বর্ণ জেতা মাবিয়া তো নিজের আগের রেকর্ডকে ভাঙতে প্রস্তুত। এদিন সংবাদ সম্মেলনে বিওএ-এর মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা বলেন, ‘কাবাডি, শুটিং, আর্চারিকে ঘিরে আমাদের প্রত্যাশা। এই ইভেন্টগুলোতে আমরা ভালো করতে চাই। তবে ভালোর মানে আপনারাও বোঝেন; আমরাও বুঝি। জানুয়ারি থেকে এই ইভেন্টের খেলোয়াড়রা অনুশীলন করায় তাদের প্রস্তুতি ভালো হয়েছে। তাই ইভেন্টগুলোতে তারা ভালো পারফর্ম করবে বলে আশা করি আমরা। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, ০৮ আগস্ট, ২০১৮
এমএমএস