জুলাইগাথা
৪ আগস্ট, ২০২৪। খেলতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় লামিম। অংশ নেয় আন্দোলনে। পুলিশের সঙ্গে চলে দফায় দফায় সংঘর্ষ। একপর্যায়ে তামিমের
জুলাই আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর পাশাপাশি অঙ্গসংগঠনের রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা নানা নির্যাতন চালায়। এই হামলা-
নোয়াখালী: জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মাহেন্দ্রক্ষণ তখন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটেছে। তীব্র জনরোষ থেকে বাঁচতে হাসিনা
চাঁদপুর: গত বছর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিলেন আব্দুল্লাহ কবির। তার নামে ছিল ৩০-৪০টি রাজনৈতিক
জুলাই আন্দোলন চলাকালে তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের সশস্ত্র
চাঁদপুর: শহীদ রাসেল বকাউল (২২)। খুব টগবগে যুবক। পড়াশোনা কম হলেও ছাত্রদের আন্দোলন তাকে খুবই আকৃষ্ট করে। যে কারণে পরিবারের লোকদের কথা
সিরাজগঞ্জ: মাতৃগর্ভেই পিতৃহারা হয়েছিলেন আব্দুল লতিফ। জন্মের তিন মাসের মাথায় মারা যান মা বেদানা খাতুনও। এরপর আশ্রয় হয় হতদরিদ্র
যশোর: তারিখটি ছিল ১৯ জুলাই। ঢাকার রাজপথ তখন উত্তাল। ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে ভয়ঙ্কর রূপে পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। জুমার
ঝিনাইদহ: উত্তাল জুলাই বিপ্লবের ১৯ জুলাই শুক্রবার। তখন ঘড়ির কাটায় রাত ১১টা বেজে ৪৫ মিনিট। ঢাকার কর্মস্থল থেকে একজন সহকর্মী ফোন করে
ফেনী: ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে দেশ যখন স্বৈরাচার মুক্তির দ্বারপ্রান্তে, ঠিক তার আগের দিন ফেনীর মহিপালে ঘটে এক নৃশংস
নড়াইল: বিশেষ কারো আহ্বানে নয়, সিফায়েত চৌধুরী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গিয়েছিলেন বিবেকের তাড়নায়। উত্তাল সেই রাজপথে অধিকার আদায়ের জন্য
মাদারীপুর: খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটতে হয়। ক্রাচে ভর দিলে সেই গতি কিছুটা বাড়ে। খুব দরকার না হলে বাড়ির বাইরে খুব একটা বের হন না। কখনো
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দমনে তৎকালীন সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গসংগঠনগুলো দলীয়ভাবে
ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে গত বছর ৫ আগস্ট আন্দোলনরত অবস্থায় গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে জুলাই
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় আহত ব্যক্তিদের হাসপাতাল ও চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে অথবা জরুরি চিকিৎসার জন্য যাওয়ার পথে নির্বিচারে গ্রেপ্তার