টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি জিতে প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের মঞ্চে পা রাখার সুযোগ পায় বাংলাদেশ। সেই আসরেই পূর্ব-মধ্য আফ্রিকার হয়ে অভিষেক হয়
মাত্র দুজন ক্রিকেটারেরই আছে এমন কীর্তি- সবগুলো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই খেলেছেন তারা। ভারতের রোহিত শর্মা আর বাংলাদেশের সাকিব আল
ক্যারিয়ারের শুরুতেই বড় একটা সাফল্য ধরা দিয়েছিল তানজিম হাসান সাকিবের। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি। বড়দের
বাংলাদেশ এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যাচ্ছে খুব বেশি প্রত্যাশা ছাড়াই। গত কয়েক মাসে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর চাওয়াও ছিল এমন।
ক্রিকেটের মূল মঞ্চে পা রাখার আগেই দারুণ এক অর্জন নামের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়। ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ থেকেই বিদায় হয়েছে জিম্বাবুয়ের। তবে সিকান্দার রাজার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ভুলে যাওয়ার মতো
২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে পাকিস্তানের। এমন হারে কষ্ট পেয়েছেন সাবেক পাকিস্তানি
১৯৯২ সালে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ইংল্যান্ডকে ফাইনালে হারিয়ে বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছিল পাকিস্তান। একই মাঠে আজ ইতিহাসের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে গেছে পাকিস্তান। এরপর তাদের খোঁচা দিতে ছাড়েননি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তারকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা উঁচিয়ে ধরার সঙ্গে একটা কীর্তিও গড়েছে ইংল্যান্ড। প্রথম দল হিসেবে এখন তাদের কাছে একই সময়ে দুই
বিশ্বকাপের ফাইনালে আগে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৮ উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছিল কেবল ১৩৭ রান। এই লক্ষ্যে ভালো কিছু করতে হলে বোলারদের
পাকিস্তানের স্বপ্ন ভেঙে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইংল্যান্ড। টানটান উত্তেজনার এই ম্যাচে বল হাতে একাই
স্বপ্নের চোরাবালিতেই এ ক’দিন হাবুডুবু খেয়েছে পাকিস্তান। রোমাঞ্চ ঘিরে ধরেছে তাদের, স্বপ্নের সীমানায় হাজির হয়েছে ১৯৯২ বিশ্বকাপ।
প্রথম ওভারে উইকেট এনে দিয়েছিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। তবুও জশ বাটলার খেলছিলেন স্বাচ্ছন্দ্যে, দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন ঠিক পথে। মাঝে
স্কোরবোর্ডে রান জমা হয়নি খুব বেশি। বোলারদের দারুণ শুরু এনে দেওয়া তাই ছিল ভীষণ জরুরি। পাকিস্তান এটা নিয়মিতই পেয়েছে শাহিন শাহ