শরীর
হার্ট ভালো থাকলে একজন মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে আর কোনো চিন্তাই করার দরকার হয় না। আর এই কারণেই হয়তো এই প্রবাদটির সৃষ্টি হয়েছে,
শরীরের সুস্থতার জন্যই তো আপনি জিমে যাচ্ছেন। জিমে গিয়েও আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। সেগুলো কী তাহলে চলুন জানি- * প্রতিটি জিমেরই
চারিদিকে গনগনে রোদ দেখেও একরাশ মনখারাপ জড়িয়ে ধরতে পারে অনেকের। আবার ঝুম বৃষ্টিতেও কখন মন খারাপ হয়, কার যে কখন মন খারাপ হয় তা আগে
চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। চায়ের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয় না। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়েই আমরা চা পান করে থাকি।
তারকাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে কে না চায় বলুন? তবে তাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে আপনাকে নিয়মিত করতে হবে যোগাসন। কোনো যোগাসন করলে
ঘরে-বাইরে নানা ধরনের কাজ। পরিবারের অন্যদের দায়-দায়িত্ব সামলে নিজেদের জন্য সময় বার করা কঠিন হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই সেই সম্পর্কের
উচ্চ রক্তচাপ অনেক সময়ই নিঃশব্দে বিপদ ডেকে আনে। কম বয়সীদের মধ্যেও ইদানীং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। অনেক সময়ই হার্ট
প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে জিম করে ওজন কমানোর বদলে বাড়িতে যদি ‘জাম্পিং জ্যাক’ করেই ওজন ঝরিয়ে ফেলা যায়, তাহলে আর মন্দ কী! এই
ওজন কমানোর জন্য শরীরচর্চার পাশাপাশি অল্প খাওয়ার প্রবণতাও বেশ লক্ষণীয়। তবে পুষ্টিবিদরা বলছেন, শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, খাওয়ার
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোমের (পিসিওস) জন্য মেয়েদের দুই ওভারিতেই ছোট মুসরদানার আকারে বেশ কিছু সিস্ট থাকে। এর জন্যই অনেকের
গলায় বা ঘাড়ে কালচে ছোপ পড়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কারও রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলেও এমন কালচে ছোপ দেখা যায়। বেশি ভাজাভুজি
নিয়মিত শরীরচর্চা শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে, ভূমিকা রাখে ওজন কমাতেও। তবে বয়স ৫০ পেরিয়ে যাওয়ার পরও শরীরচর্চা করতে হলে মানতে
গরমে নাজেহাল সবাই। এরই মধ্যে কাজের জন্য সবারই ঘর থেকে বের হওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এই গরমের প্রধান সঙ্গী হলো ঘাম। রোদে বের হলে যেন এই ঘামের
অনেকেই ভাবেন, জিমে গিয়ে ভারী ওজন তোলা কিংবা ট্রেডমিলে ঘাম ঝরানোকেই শুধু শরীরচর্চা বলে। কিন্তু শরীরের গড়ন ধরে রাখা, বাড়তি মেদ
প্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশের ভেষজশাস্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে থাকা উদ্ভিদের নাম