সিরিয়া
ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় কয়েক হাজার শিশু নিহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু সংস্থা। মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি)
ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে। স্থানীয় সময় (মঙ্গলবার ৭ ফেব্রুয়ারি) তুরস্ক ও সিরিয়ায় অন্তত ৫
শক্তিশালী ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। আহতের সংখ্যাও অনেক। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া
স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পে আক্রান্ত সিরিয়ার আলেপ্পো শহরে একটি ধ্বংসস্তূপের নিচে শিশুর জন্ম হয়েছে। সে ভালো থাকলেও তার মা
উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আজমারিন গ্রামের বাসিন্দা ওসামা আবদুল হামিদ। স্ত্রী ও চার সন্তান নিয়ে একটি
ভূমিকম্পের ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় পর তুরস্কের কাহরামানমারাস শহরের ধ্বংসস্তূপ থেকে এক কিশোরকে উদ্ধার করা হয়েছে। তার বয়স ১৪।
সিরিয়ার তুরস্ক সীমান্তবর্তী অঞ্চলের স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের একটি কারাগারে বন্দিরা বিদ্রোহ
‘হিমশীতল তাপমাত্রা, তুষার ও বৃষ্টি’- বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সিরিয়া ভূমিকম্পের উদ্ধারকাজে। ধ্বংসাবশেষে আটকে পড়ারা সাহায্যের জন্য
মধ্য তুরস্কে নতুন একটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের খবর পাওয়া গেছে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ বলছে, গোলবাসি শহরের কাছে ১০ কিলোমিটার
তুরস্ক ও সিরিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৩৭২ জনে। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভূমিকম্পের পর মঙ্গলবার (৭
মোহাম্মদ হামজা, ইসলামিক রিলিফ নামক একটি সাহায্য সংস্থার সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেন। সোমবার ভোরের দিকে ভূমিকম্পের সময় তিনি
শক্তিশালী ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় প্রাণহানি তিন হাজার ৬০০ ছাড়িয়েছে। সোমবার তুরস্কে শক্তিশালী দুটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। খবর আল
তুরস্কে পরপর শক্তিশালী দুটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এরমধ্যে প্রথমটি আঘাত হানে ভোর রাতে। দ্বিতীয়টি আঘাত হানে দুপুরের দিকে। প্রথম
তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়া ভবন থেকে এখন পর্যন্ত ৬ হাজার ৪৪৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে তুরস্কের দুর্যোগ ও
শক্তিশালী ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় আড়াই হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এতে কয়েক হাজার মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আল