ইবাদত
আজ শুক্রবার। পবিত্র জুমার দিন। সাপ্তাহিক ঈদের দিন। সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিন বিশেষ সময়ে দোয়া কবুল করা হয়। কোরআন হাদিসে এ দিনের
মানুষের অন্যতম মানসিক চাহিদা অন্যের সঙ্গ লাভ। কিন্তু কখনো মানুষ পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে থেকেও একাকী অনুভব
শুক্রবার মুসলমানদের জন্য বরকতময় একটি দিন। দিনটিকে মহান আল্লাহ তাআলা ইহুদি ও নাছারাদের ওপর ফরজ করেছিলেন। কিন্তু তারা মতবিরোধ করে
কোরআনুল কারিমের অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা সুরা: আনআম, আয়াত : ৩৩-৩৪ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর
জুমার নামাজ (আরবি: صَلَاة ٱلْجُمُعَة সালাত আল-জুমুআহ, ‘শুক্রবারের সালাত’) ইসলামের অন্যতম একটি নামাজ। جُمُعَة (জুমুআহ) শব্দটি আরবি, এর
পৃথিবীর সবচেয়ে সুমধুর ধ্বনির নাম আজান—এটি মুসলিম-অমুসলিম-নির্বিশেষে কোটি মানুষের উপলব্ধি। তা হবে না কেন? এ আজান তো সৃষ্টির প্রতি
সপ্তাহের অন্য কোনো দিনের চেয়ে জুমাবারের গুরুত্ব বেশি। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা
চিন্তা-গবেষণামূলক মনোভাব প্রত্যেক বিবেকবান মানুষেরই থাকা দরকার। উন্নত চিন্তা ও কল্যাণকর ভাবনা মানুষকে বিবেকবান উন্নত মানুষে
আল্লাহতায়ালা মানুষকে দুর্বল করে সৃষ্টি করেছেন। তাই জীবনের সবক্ষেত্রে মানুষ আল্লাহর মুখাপেক্ষী। এটা কোরআনেরও কথা। তাই মানুষের
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ। এ নামাজ পড়তে হয় যৌথভাবে—জামাতের সঙ্গে। জামাতবদ্ধভাবে এবং কাতার সোজা করে নামাজ পড়ার নির্দেশ
আল্লাহতায়ালা এ বিশ্ব প্রকৃতিকে মানুষের অধীন করে দিয়েছেন। মানুষের মনে ঢেলে দিয়েছেন সীমাহীন আশা-আকাঙ্ক্ষা। এ আশা-আকাঙ্ক্ষার পরিমাণ
আশুরার দিনটি ইসলামী পরম্পরায় একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। হিজরি বছরের প্রথম মাস, মহররমের ১০ তারিখ— এই দিনকে ‘আশুরা’ বলা হয়।
পরনিন্দা ও অপরের সমালোচনা মানবজাতির এক নিকৃষ্ট অভ্যাস। কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষ বর্ণনাই হলো পরনিন্দা বা পরসমালোচনা। শরিয়তের
জুমার নামাজ প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামের অন্যতম একটি ইবাদত। জুমার দিনে অন্যান্য ইবাদাতের জন্যেও রয়েছে
ইসলামের অন্যতম ইবাদত হচ্ছে দোয়া। হাদিসে দোয়াকে ইবাদতের মগজ বলেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। আল্লাহর রাসূল (সা.) যে কোনও প্রতিকূল