ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

পর্যটন

শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস

মাজেদুল নয়ন, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬৪৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৬
শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস ভারতের শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস/ ছবি: বাংলানিউজ

মেঘালয়ের পূর্ব খাসিয়া পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ছে এলিফ্যান্টস ফলস। ভারতের খাসিয়া রাজ্যে এ ঝরনা ধারাকে বলা হতো, 'কা খাসাইদ লাই পাতেং খোসিউ।’

শিলং থেকে ফিরে: মেঘালয়ের পূর্ব খাসিয়া পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ছে এলিফ্যান্টস ফলস। ভারতের খাসিয়া রাজ্যে এ ঝরনা ধারাকে বলা হতো, 'কা খাসাইদ লাই পাতেং খোসিউ।

’ যাকে বাংলায় বলা যায় তিন ধাপের ঝরনা। এখানে তিনটি ধাপে পাথর বেয়ে নামে পানি। পরবর্তীতে ব্রিটিশরা এ ঝরনার নাম দেয় এলিফ্যান্ট ফলস।

ভারতের শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস/ ছবি: বাংলানিউজব্রিটিশরা এলিফ্যান্ট ফলস নাম দেওয়ার কারণ মূল ঝরনার বাম পাশে একটি বড় প্রস্তরখণ্ড ছিল, যা দেখতে হুবহু হাতির মতো। তবে ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে সেই প্রস্তরখণ্ড ভেঙে পড়ে।

ভারতের শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস/ ছবি: বাংলানিউজশিলং শহর থেকে আধঘণ্টার দূরত্বেই এলিফ্যান্টস ফলস। প্রতিদিন কয়েক হাজার দর্শনার্থী এ ঝরনার সৌন্দর্য অবলোকন করতে আসেন, যেমনটি চলতি বছরেই এসেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

ভারতের শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস/ ছবি: বাংলানিউজএখানে রয়েছে তিনটি ঝরনা। একটি সমতলের মতো পাহাড় থেকে নেমে এসেছে পানির ধারা। অন্যটি তিনটি স্তরে নেমেছে। যেটি এলিফ্যান্ট ফলস।

ভারতের শিলংয়ের এলিফ্যান্ট ফলস/ ছবি: বাংলানিউজতবে এলিফ্যান্ট ফলস দেখতে হলে নামতে হয় প্রায় ৩০০ সিঁড়ি বেয়ে নিচে। সেখানে নামলেই হিম শীতল অনুভূতি। চারদিকেই পাথর চুঁয়ে পড়ছে পানি।

বাংলাদেশ সময়: ১২১৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৬
এমএন/এএ

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।