পর্যটকরা বলছেন, দেশি-বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে প্রয়োজন পরিচ্ছন্ন নগরী। অবকাঠামো উন্নয়নেও গুরুত্ব দিলেন অনেকে।
কক্সবাজার ঘুরে দেখা গেছে, শহরের কলাতলি পয়েন্ট থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত সড়কের অধিকাংশ জায়গায় ময়লা-আবর্জনায় ভরা। কলাতলি পয়েন্টে সড়কে নোংরা পানি, যা পর্যটকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্ট, কলাতলি পয়েন্ট ও সুগন্ধা পয়েন্টের সড়কেরও বেহাল দশা। খোঁড়াখুঁড়ির কারণে বিরক্ত পর্যটকরাও।
কক্সবাজার ঘুরতে আসা পর্যটক লামিয়া বাংলানিউজকে বলেন, বিদেশের সি-বিচ-শহর আর কক্সবাজারের মধ্যে পার্থক্য একটাই। আমরা নোংরা। আমাদের মানসিকতা নোংরা। এজন্য শহর ও বিচটাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে পারছি না।
পর্যটক সাইদুর রহমান বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত থাকার পরেও আমরা বিদেশি পর্যটক আকর্ষণ করতে পারছি না, তার কারণ হলো কক্সবাজারে কোনো আধুনিক নগর গড়ে তুলতে পারিনি আমরা। শহর তো খুবই নোংরা। পরিচ্ছন্ন কক্সবাজার গড়ে তুলতে হবে, তাহলে আমরা এখানে বারবার ঘুরতে আসবো।
আরেক পর্যটক সায়মা বলেন, কক্সবাজার এখনো পর্যটন বান্ধব শহর গড়ে ওঠেনি। এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। এমন ভাবে শহর গড়তে হবে, যাতে একবার এলে মানুষ যেন বারবার ফিরে আসতে চায়।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০২০
টিএম/এসআরএস