তখন তাকে বলা হলো, এতো খোঁজার কী আছে? আপনিতো মেলার এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে গেলে এক ক্লিকেই জেনে নিতে পারেন কোথায় কোন প্যাভিলয়ন। আসাদের চোখেমুখে তখন যেন স্বস্তি নেমে এলো।
এই স্বস্তি বাণিজ্যমেলা ঘুরতে আসা যেকেউই পাচ্ছেন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের সুবাদে। বাণিজ্যমেলার দুই গেটের প্রবেশমুখে দুটি এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার স্থাপন করেছে মেলার আয়োজক রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো।
ভিআইপি গেট দিয়ে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে কাঁচে ঘেরা একটি ছোট্ট ঘর। এ ঘরের ভেতরে দুই থেকে তিনটি কম্পিউটার রয়েছে। এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের দায়িত্বে রয়েছেন একজন সহায়তাকারী।
কম্পিউটারের স্ক্রিনের সার্চ আইকনে কাঙ্ক্ষিত স্টলের নাম লিখলেই চলে আসবে ‘গো’ বাটন, এ বাটন চাপলেই দেখা যাবে কোন গলি দিয়ে কোথায় গেলে পাওয়া যাবে সেই স্টলে। এতো অল্প সময়ে সঠিক দিক নির্দেশনা পাওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ সুজন নামের এক দর্শনার্থী। এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে রাখা মন্তব্য বই খুললেই বোঝা যাবে কতোটা স্বস্তি দিচ্ছে ডিজিটাল এই সেবা সেন্টার। বইয়ের প্রতিটি মন্তব্য এমন- ‘সহজে সার্চ করার ভালো মাধ্যম’, ‘গুড সিস্টেম’। অনেকে সেবা সেন্টারটির পরিসর বাড়ানোর প্রস্তাবও করেছেন।
এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের সেবাদানকারী রফিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, এখানে যারা আসেন তাদের একবার দেখিয়ে দিলেই খুব অল্প সময়ে কোথায় কোন স্টলের অবস্থান জানা যায়। এবার বাণিজ্য মেলায় ছোট বড় ৬০০টির বেশি স্টল রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০১৯
এসএম/আরআইএস/