চীন থেকে ফিরে: বেইজিং অলিম্পিকের সেই সুদৃশ্য অলিম্পিক স্টেডিয়ামের কথা মনে আছে আশা করি সবার। পাখির খাঁচা বা বার্ডস নেস্ট নামে এই অলিম্পিক স্টেডিয়ামের এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৮ এর বেইজিং অলিম্পিক দিয়ে।
বেইজিং সাবওয়ের অলিম্পিক স্টেডিয়াম স্টেশন থেকে নামলেই দেখা মিলবে এই বিশাল স্থাপত্যের। এর পাশেই জাতীয় এক্রোবেটিক সেন্টার।
দর্শনার্থীদের জন্য স্টেডিয়ামে প্রবেশেরও বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এতে খরচ পড়বে ১২০ ইউয়েন। (১৪৫০ টাকা)
পায়ে হেঁটে ঘুরে ঘুরে এলাকাটা দেখতে সময় লাগবে প্রায় ১ ঘণ্টা। পাশেই তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম ড্রাগন লেক। উপর থেকে দেখতে ড্রাগনের মতো বলেই এমন নাম।
স্টেডিয়াম এর আশপাশ ঘিরে রয়েছে বিভিন্ন স্যুভেনির শপ। ছোট ছোট স্কুলে বাচ্চাদের কিচির মিচির। স্টেডিয়াম চত্বরে চলছে বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন।
একদম কাছ থেকে দেখলে একটা ভয়ংকর দানবের মত মনে হবে। পিলারগুলো দাঁড়িয়ে আছে বিশাল প্রশস্ততা নিয়ে।
অনেকে বসে ছবি আঁকছে, কেউ গিটার বাজাচ্ছে, কেউবা ঘুড়ি উড়াচ্ছে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ। ২০২২ সালের শীতকালীন অলিম্পিকের জন্যও বেইজিং নির্বাচিত হয়েছে। এই অলিম্পিক স্টেডিয়ামকে ঘিরে তাই পর্যটকদের কৌতুহল অনেক বেশি।
পরবর্তী গন্তব্য সাংহাই।
বাংলাদেশ সময়: ১২০১ ঘণ্টা, আগস্ট ২৪, ২০১৫
জেডএম
** বেইজিং এর সামার প্যালেসে কিছুক্ষণ
** নিষিদ্ধ নগরীর রহস্যময় সৌন্দর্য
** চীনের প্রাচীর থেকে বলছি