ব্রিজে চারপাশে সবুজের সমারোহ। বাহারি গাছগাছালি আর তেতুলিয়া নদীর উত্তাল ঢেউ পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিনোদন প্রিয় মানুষের ভিড় লক্ষ করা যায়, তবে শুক্রবার ছুটির দিনে পর্যটকদের ভিড় বেশী থাকে। নারী-পুরুষ, তরুণ-তরুণী ভিড় জমায়। তবে পর্যটকদের জন্য টয়লেট না থাকায় কিছুটা হলেও ভোগান্তি পোহাতে হয়। ব্রিজটি এক নজর দেখার জন্য জেলা শহরের বাইরের উপজেলা থেকে ছুটে আসেন ভ্রমণপ্রিয় মানুষ।
ঘুরতে আসা পর্যটকরা বলেন, ব্রিজের চারিদিকে সবুজের সমারোহ, এ সবুজ মুগ্ধ করে। নির্মল বাতাস মন কাড়ে। তবে বেশী আকর্ষণ সূর্যাস্তে।
ব্রিজে বসে কেউ আড্ডা, কেউ ঘুরে বেড়ানো, কেউবা গান গাওয়া আর সেলফি তুলে সময় কাটান। কেউ আবার নৌকাতে ঘুরে বেড়ান। পর্যটকদের জন্য স্থায়ী-অস্থায়ী খাবারের দোকান রয়েছে। তবে মজাদার ঝালমুড়ি, ফুসকা ও চটপটির কদর বেশি।
এলজিইডির অর্থায়নে ৪৪০ মিটার দৈঘ্য এবং ৮.৪ মিটার প্রস্থের ব্রিজটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৪২ কোটি ১১ লাখ টাকা। তেঁতুলিয়া শাখা নদীর উপর নির্মিত বিশাল এ সেতুকে ঘিরে ভোলার বিভিন্ন উপজেলা এবং পটুয়াখালীর সাথে সংযোগ স্থাপন হয়েছে। চলতি বছরের ৬ আগস্ট ব্রিজটি উদ্বোধন হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৫, ২০১৭
জেডএম/