রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে স্থানীয় পর্যায়ে এসডিজি বাস্তবায়ন শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
মো. নজিবুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গা ও জলবায়ু সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভাবছে।
‘চলতি বছর সেপ্টেম্বরে সমস্যা দুটি সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রে একটি আন্তর্জাতিক সভা হবে।
তিনি বলেন, স্থানীয় পর্যায় থেকে এসডিজি বাস্তবায়ন হবে। তাই লোকাল প্রশাসনকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।
এমডিজিতে বাংলাদেশের অর্জন সারাবিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে মূখ্য সচিব বলেন, এমডিজির অর্জন প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এসডিজির সব লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়ন সম্ভব।
‘এসডিজির জন্য স্থানীয়ভাবে মডেল ঘোষণা করা হবে। ইতোমধ্যে নাটোরকে ঘিরে একটি মডেল ঘোষণা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব জেলাকে ঘিরে আলাদা আলাদা মডেল ঘোষণা করা হবে। ’
চট্টগ্রাম দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মূখ্য সচিব বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান থাকাকালীন দেখেছি, চট্টগ্রাম দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। এখানকার সমুদ্র বন্দরসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড দেশের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এসডিজি অর্জনে চট্টগ্রাম বিভাগ অনেকদূর এগিয়েছে।
সভায় বক্তব্য দেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহম্মদ, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলকামা সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম বিভাগের কমিশনার আবদুল মান্নান প্রমুখ।
কর্মশালায় চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার প্রশাসক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সরকারি-বেসরকারি দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০১৯
এসইউ/টিসি