রোববার (৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা ওই চালানের পণ্য ভর্তি ৩টি ট্রাক আটক করে বন্দরের নিরাপত্তা হেফাজতে দেন। বর্তমানে ট্রাক তিনটি বন্দরের এবি শেডের সামনে রাখা হয়েছে।
ট্রাকগুলোর নম্বর হচ্ছে-ঢাকামেট্রো ট-২২৭৪২৮, ফেনী ট- ১১০৮০৩, ফেনী ট-১১০৭৮৮।
বন্দর ও কাস্টম সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার আমানুল্লাহ আয়রন ট্রেডার্সের নামে ৪৩ হাজার ৩০ কেজি জাপানের জেপি শিট বন্দরে আসে।
এক্ষেত্রে রাজস্ব ফাঁকি দিতে ৪০ হাজার কেজি পণ্য কম দেখানো হয়েছে কিনা, বন্দর ও কাস্টম হাউসের কোনো সংঘবদ্ধ চক্র জড়িত কিনা, আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠানের অতীত রেকর্ড ইত্যাদি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কাস্টম হাউসের উপ কমিশনার নূর উদ্দিন মিলন বাংলানিউজকে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি চালানের পণ্য ভর্তি ৩টি ট্রাক আটক করা হয়েছে। চালানটি যাতে কেউ খালাস নিতে না পারে তার জন্য সিস্টেমে লক করে দেওয়া হয়েছে। অবৈধ উপায়ে চালানটি খালাসের চেষ্টার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৯
এআর/টিসি