অভিযানে নগরের জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ, আমানত শাহ’র (রা.) মাজার, গরীবুল্লাহ শাহ’র (রা.) মাজার, শাহ সূফী সৈয়দ বদনা শাহ মিয়া’র (রা.) মাজারসহ খুলশী, লালখান বাজার, চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ, চকবাজার, নাসিরাবাদ এলাকার মসজিদগুলো পরিদর্শন করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) রাতে পরিচালিত এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম।
ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ধর্ম মন্ত্রণালয় এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন পূর্ব ঘোষণা দিয়ে পবিত্র শবে বরাতের ইবাদতসহ সব নামাজ ধর্মপ্রাণ মসল্লিদের ঘরে বসে আদায়ের নির্দেশনা দিয়েছে। এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে আমরা বিভিন্ন মসজিদ, মাজারে গিয়েছি।
রাতে চান্দগাঁওয়ে অভিযানে গিয়ে ভবনের ছাদে আশপাশের কয়েকটি ভবনের লোকজনের জামায়াতে নামাজ আদায়ের চিত্র দেখতে পান ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিদের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার গুরত্ব নিয়ে সচেতন করা হয়।
এর আগে বিকেলে খুলশী এলাকায় অভিযান পরিচালনার সময় জালালাবাদ হাউজিং সোসাইটির মসজিদে মুসল্লিদের নিয়ে আসরের নামাজ আদায়ের চিত্র দেখতে পান ভ্রাম্যমাণ আদালত। করোনার এই সময়ে সরকারি নির্দেশনা মেনে মসজিদে ফের জামায়াতে নামাজ আদায় না করতে মুসল্লি, ইমাম এবং মসজিদ কমিটিকে নির্দেশনা দেয়া হয়।
অভিযানে সেনাবাহিনী এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সদস্যরা অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময়ঃ ২২২০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০২০
এমআর/টিসি