মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টা থেকে এ পথে আমদানি- রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের ব্যাংক বিষয়ক সম্পাদক হায়দার আলী খান জানান, বাণিজ্যিক সুবিধার্থে দুই পাশের সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ সদস্যরা কাগজপত্র প্রস্তুত করতে বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দরে যাতায়াত করে থাকে।
বাংলাদেশি ট্রাক চালকেরা জানায়, ভারতে প্রবেশের অপেক্ষায় প্রায় দুই শতাধিক পণ্য বোঝায় ট্রাক আটকা পড়েছে। পেট্রাপোল বন্দরেও একই অবস্থা।
বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল জানান, কোনো আলোচনা ছাড়ায় বিএসএফের এমন সিদ্ধান্ত বেআইনি। এতে বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। পেট্রাপোল বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বাণিজ্য সচলের চেষ্টা চলছে।
জানা যায়, প্রতিদিন ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪ থেকে সাড়ে ৪শ ট্রাক বিভিন্ন পণ্য আমদানি এবং দেড়শ থেকে ২শ ট্রাক পণ্য রপ্তানি হয়ে থাকে। আমদানি পণ্যের মধ্যে শিল্পকারখানার কাঁচামাল, তৈরি পোশাক ও খাদ্যদ্রব্য রয়েছে। রপ্তানি পণ্যের মধ্যে পাট ও পাটজাত দ্রব্য উল্লেখ্যযোগ্য।
প্রতিবছর এ বন্দরে আমদানি পণ্য থেকে সরকার প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়ে থাকে। একদিন বাণিজ্য বন্ধ থাকলে কমপক্ষে ১৫ কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয় সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২০
আরএ